Skip to content
Home » শেয়ার ক্লোজড করার পদ্ধতি

শেয়ার ক্লোজড করার পদ্ধতি

স্পেপ দুইঃ অনুমোদন-
মেয়াদ পূর্ণ হলে: আবেদন করার পর দায়িত্বশীলদের কেউ ফোন দিয়ে ক্লোজড করার কারণ বিস্তারিত জানতে চাইবে, ও ক্লোজড না করার কোন পদ্ধতি থাকলে সেটার মাধ্যমে কনভেন্স করতে চেষ্ঠা করবে। এবং এর মাধ্যমেই ফাইনাল ডিসিশন নেয়া হবে।
মেয়াদ পূর্ণ না হলে: আবেদন করার পর দায়িত্বশীলদের কেউ ফোন দিয়ে ক্লোজড করার কারণ বিস্তারিত জানতে চাইবে, ও ক্লোজড না করার কোন পদ্ধতি থাকলে সেটার মাধ্যমে কনভেন্স করতে চেষ্ঠা করবে। এবং এর মাধ্যমেই ফাইনাল ডিসিশন নেয়া হবে। তবে এই ক্ষেত্রে সমিতি উক্ত শেয়ারের মেয়াদ পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত টাকা প্রদান বিলম্ব করার অধিকার রাখে।

স্টেপ তিনঃ প্রত্যয়ন এবং যাচাই-
সমিতির দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি আবেদন যাচাই করবেন এবং সদস্যের সকল দেনা-পাওনার, ব্যবসা, সেবা সহ যাবতীয় হিসাব যাচাই করবেন। কত টাকা পাবে তা হিসেব করে জানাবেন।

**বকেয়া নিষ্পত্তি:
যদি সদস্যের কোনো ব্যবসায়ী বকেয়া থাকে, তবে তা আগে পরিশোধ করতে হবে।
**সময়:
অনুমোদন পাওয়ার পর মেয়াদ পূর্ণ হওয়া শেয়ারের জন্য এক মাস ও মেয়াদ পূর্ণ না হওয়া শেয়ারের জন্য ৩ মাস সময় লাগতে পারে। এর চেয়ে কম সময়ও লাগতে পারে। তবে কোন ভাবেই বল প্রয়োগ করা যাবে না দ্রুত টাকা গ্রহনের জন্য।

স্টেপ চারঃ অর্থ প্রদান-
উক্ত সময়ের ভিতরে সদস্যকে তার শেয়ারের মূল্য প্রদান করা হবে। এটি ব্যাংক চেক বা সরাসরি বা মোবাইল অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে দেয়া হতে পারে। উক্ত সময়ের মাঝেই সকল টাকা প্রদান করা হবে।

2 thoughts on “শেয়ার ক্লোজড করার পদ্ধতি”

  1. জাকারিয়া মাহমুদ

    আমি আমার শেয়ার টা আমার ব্যক্তিগত জরুরতের কারণে ক্লোজ করতে চাচ্ছি

  2. Managing Director Imran Mahmud

    অবশ্যই, আপনি দয়া করে পোস্টে দেয়া পদ্ধতি অনুসরণ করে যোগাযোগ করুন।
    ইনশাআল্লাহ দ্রুত সময়ের মাঝে আপনার সঞ্চয় আপনার হাতে তুলে দেয়া হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *