Skip to content

আমাদের পরিচয়

আমরা কারা? আমরা কেন?

আমরা কারা?
২০০৯ সালে গাজীপুরে বসুন্ধরা রিসার্চ সেন্টার কর্তৃক পরিচালিত আশরাফিয়া মাদরাসায় কেবল মাত্র শিক্ষার্থীদের কে নিয়ে সূচনা হয় এই আর্থিক সংগঠনের, কয়েকজন বন্ধুবান্ধব নিয়ে আন-অফিশিয়াল ভাবে কাজ চলতে থাকে। তারপর এভাবেই কেটে যায় ১৪ বছর, অনেক সদস্য হয়, সুনাম ছড়িয়ে পরে দূর দূরান্তে। 

সংস্করণঃ
২০২৪ সালে নিয়ামাহটি রূপ নেয় একটি বিশাল বহুমুখী আর্থিক প্রতিষ্ঠানের। সকলের চাহিদায় আরও বড় পরিসরে যাত্রা শুরু করতে হয় নতুন ভাবে, এবারের আয়োজন আগের চেয়ে অনেক বড় পরিসরে। সরকারী সকল প্রক্রিয়া মেনে প্রায় সহস্রাধিক শেয়ার নিয়ে যাত্রা চলছে নিয়ামাহর।

আমরা কেন?  
সুদ একটি মারাত্মক কবিরা গুনাহ। ইসলাম এটাকে আল্লাহর সাথে যুদ্ধ বলে ঘোষণা দিয়েছে। মায়ের সাথে জিনা করার নামান্তর বলেছে। সুদ এমন একটি মরণব্যাধি, যার ফলে মানুষের মাঝে অহংকার, স্বার্থপরতা, লিপসা ও কৃপণতা জন্ম নেয়। পারস্পরিক ভালোবাসা, ভ্রাতৃত্ব, সহানুভূতি ও সহমর্মিতা নিঃশেষ করে দেয়।
সুদ অর্থনীতির সমতা ধ্বংস করে একদিকে নিষ্ঠুর, নির্দয়, পুঁজিবাদি মহাজন তৈরি করে আর অন্যদিকে সর্বহারা দরিদ্র জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বাড়ায়। উদ্যোক্তার হার কমিয়ে দেয়, ফলে দেশে বিনিয়োগ ও উৎপাদন কমে যায়, বেড়ে যায় বেকারত্বের হার।
ইমানবিধংসী এই কবিরা গুনাহকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিচ্ছে সুদ ভিত্তিক ব্যাংক ব্যবস্থা। যেখানে রয়েছে অবাধ সুদি লেনদেনের ছড়াছড়ি। নিরাপদ সঞ্চয়, সমন্বিত ব্যবসা ও সাময়িক ঋণ সহ বিভিন্ন মৌলিক প্রয়োজনে মানুষ ব্যাংকের সুদে জড়িয়ে পড়ছে।
এই সংকট নিরসনের উদ্যোগ নিয়েছে নিয়ামাহ্। চালু করেছে করযে হাসানাহ, মুদারাবা, মুশারাকা, মুরাবাহা সহ আরো বিভিন্ন পদ্ধতিতে সুদমুক্ত অর্থব্যবস্থা। গত একযুগ ধরে নিয়মিত সঞ্চয়, ক্ষুদ্র ব্যবসা ও সাময়িক ঋণসহ বিভিন্ন অর্থসেবা দিয়ে যাচ্ছে।
তাই আসুন, আমরা ইসলাম ও মুসলমানদের কল্যাণে একটি সুদমুক্ত স্বচ্ছল সমাজ গড়ে তুলি।

নামকরণঃ
এবার নাম দেয়া হয় “নিয়ামাহ -Niyamah”। অর্থ-সম্পদ আল্লাহ তাআলার একটি বিশাল নিয়ামত। আমরা যদি এর সঠিক ব্যবহার করতে পারি তাহলে এরদ্বারা আমরা জান্নাত অর্জন করতে পারব আবার চাইলে জাহান্নামও অর্জন করতে পারব। 

তাই আল্লাহর দেয়া নিয়ামাহ বা নিয়ামতের সঠিক ব্যবহারের জন্যে আমরা গড়েছি এই অর্থ সংগঠন।

সর্বমোট শেয়ার
0 s
প্রতিষ্ঠানের বয়স
0 m
ট্রানজেকশন
0 k
কাস্টমার
0 p

আমাদের ভিশন ও মিশন

আমাদের উদ্দেশ্য

আমাদের একমাত্র লক্ষ্য হলো, দ্বীনি পরিবেশে অর্থ আদান প্রদান করা। যেন আল্লাহর জমিনে আল্লাহর নাফরমানী করে কেউ ব্যবসার মতো পবিত্র সুন্নতকে সুদে রুপান্তর না করে। সুন্নত পন্থায় ব্যবসার ব্যাপকতা বাড়ানো। সুদ কে না বলা- জাকাত প্রদান নিশ্চিত করা”।

আমাদের লক্ষ্য

বাসস্থান

আমরা কাজ করব আপনার বাসস্থান কিভাবে উন্নয়ন করা যায়।

হেলদি ফুড

আমরা কাজ করব এগ্রিকালচার নিয়ে, যেন আপনি পেতে পারেন সেরা খাবার।

হেলথ

আমরা কাজ করব, হেলথ নিয়ে যেন আপনি ও আপনার পরিবার সুস্থ থাকতে পারেন।

ট্রানজেকশন

আমরা কাজ করব যান-বাহন নিয়ে, যেন আপনি সঠিক সময়ে সঠিক গন্তব্যে পৌছতে পারেন।

এডুকেশন

আমরা কাজ করব শিক্ষা নিয়ে যেন আপনি সেরা মানে শিক্ষা নিশ্চিত করতে পারি।

ট্রাভেলিং

আমরা কাজ করব, ট্রাভেলিং নিয়ে যেন আপনি সহজে হজ্জ ও সফর করতে পারেন।

সুপার শপ

আমরা কাজ করব, সুপার শপ নিয়ে যেন আপনি সঠিক সময়ে সঠিক জিনিস পান।

শরিয়াহ্

আমরা কাজ করব, শরিয়াহ্ এনালাইসিজ নিয়ে, যেন আপনি হারাম থেকে বাচতে পারেন।

ইবাদাহ

আমরা কাজ করব, সুন্নাহ নিয়ে যেন আপনি সঠিক সুন্নাহ জানতে পারেন।

লেদার ওয়্যার

আমরা কাজ করব, পশুর চামড়া দিয়ে উতকৃষ্ট পণ্য বানিয়ে আপনার হাতে তুলে দেব।

আমাদের দায়িত্বশীলগণ

মুফতি আলমগীর আমির

চেয়ারম্যান

মুফতি ফরিদ উদ্দিন

চীফ ইনচার্জ

মুফতি ইমরান মাহমুদ

ম্যানেজিং ডিরেক্টর

মুমিনুল হাসান খান জনি

একাউন্ট্যান্ট​

মুফতি আলমগীর আমির

প্রিন্সিপাল ও পরিচালক

ঠিকানাঃ
বর্তমান ঠিকানা টঙ্গী বাজার। স্থায়ী ঠিকানা: ভালুকা, ময়মনসিংহ।

শিক্ষাঃ
মাওলানা: দারুল উলুম হাটহাজারী হতে, মুফতি: দারুল উলুম হাটহাজারী হতে।

কর্মজীবনঃ
প্রিন্সিপাল, দারুল ঈমান টঙ্গী শাখা ও পরিচলাক, মদিনাতুল উলুম মাদ্রাসা, ভালুকা। 

মোমেনুল হাাসান খান

ব্যবসায়ী

ঠিকানাঃ
স্থায়ী ঠিকানা: ভালুকা, ময়মনসিংহ।

শিক্ষাঃ
ইন্টার: ভালুকা হতে।

কর্মজীবনঃ
২০২০ সালে লেখাপড়া শেষ করার পর ফিশারী ও পোল্ট্রীর ব্যবসায় নিয়জিত আছে।