Skip to content

প্রবাসীর আস্থা

যে কোন প্রয়োজনে আমাদেরকে নক দিতে পারেন

প্রবাসীর আস্থা

আমরা সবাই স্বপ্ন দেখি নিজের একটি বাড়ি হবে। গ্রামে বা শহরে নিজের বাড়িতে থাকার শান্তিই অন্য রকম। কিন্তু জীবনের বাস্তবতায় সে প্রশান্তি উপভোগ করতে পারে কতজন?

সেই ছোট্টবেলার খেলার সাথিকে হারাতে হয়েছে বাসা বদলের কারণে, তারপর শৈশব, কৈশর, যৌবন গেল, কত স্মৃতি গড়ে আবার ভেঙ্গে দিতে হয়েছে। জীবন তার আপন গতিতে বয়ে চলেছে।

শেষ পর্যন্ত নিজের পায়ে দাড়িয়ে কিছু একটা করার ইচ্ছে থাকলেও হয়ে উঠেনি। দেখতে দেখতে সময় কেটে যায়, একটা সময় নিজের সন্তানকে সেই একই কষ্টের গোল চাকায় পিষতে দেখে নিজের জীবনটাকে অর্থহীন মনে হয়।

এমন হাজারো চাপা কষ্টের একমাত্র সমাধান হলো “স্বপ্নের বাড়ি”। ”ক্ষুদ্র আমানাতে বৃহৎ ইমারত“ স্লোগানকে সামনে রেখে নিয়ামাহ কাজ করছে সম্মিলিত ভাবে জায়গা কিনে স্বপ্নের বাড়ি গড়ার ব্যাপারে।

এই প্রকল্পের বৈশিষ্ট

০১। প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সর্বাধিকারী হবেন এই প্রকল্পের সদস্যগণ।
০২। নিজস্ব বাড়ীর জন্য ব্যবসায়ী চুক্তি করার সুজোগ।
০৩। সঞ্চয় করার ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন পরিমান ও মেয়াদ।
০৪। জমিন ক্রয়ের সময় প্রকল্পে শেয়ার থাকা ও না থাকার অধিকার।

প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা ও বৈশিষ্ট

সঞ্চয় পদ্ধতি

এম.এম.এস

[ মাসিক মুদারাবা সঞ্চয় ]

টি.এম.এস

[ এককালীন মুদারাবা সঞ্চয় মেয়াদী লাভ ]

টি.এম.এস - এম.পি.

[ এককালীন মুদারাবা সঞ্চয় মাসিক লাভ ]

এই প্রকল্পে উপলব্ধ নয়

বাস্তবায়ন পরিকল্পনা

পরিকল্পনা এমন যে, বাড়ি প্রকল্পে যখনই ২০ জন হয়ে যাবে তখন আমরা একটি গ্রুপ করে ফেলব। তাদের কে নিয়ে একটি প্লেস দেখা শুরু করব। দেখে একটি জায়গা নির্ধারণ করার পর আমরা বাজেট করব। টোটাল প্রজেক্টে কত টাকা খরচ হতে পারে। প্রফিট নিশ্চিত হলে আমরা জায়গা কিনে ফেলব। জায়গা কিনার পর হোম প্রজেক্টের একটি নাম দেব। তারপর উক্ত সম্ভাব্য খরচের উপর আমরা সবাইকে অবগত করব, যদি ২০ জনের কেউ গ্রহন করতে না চায় তাহলে আমরা তাকে পরের গ্রুপে দিয়ে পরের গ্রুপের শুরু থেকে একজনকে নিয়ে আসব। এভাবে ২০ জন মিলে আমরা পুরো ফ্ল্যাটের মালিক হতে পারবো ইনশাআল্লাহ।

ফান্ডিং-
আমরা তিন ধাপে টাকা নিয়ে একটি ফ্ল্যাট আপনার হাতে তুলে দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ। ০১। আপনি যে টাকাটা জমা করছেন, জায়গা ও আপনি উক্ত জায়গার জন্য নির্ধারিত হওয়ার পর উক্ত পুরো সঞ্চয় লভ্যাংশ সহ হোম প্রজেক্টে জমা হবে। ০২। একটি নির্ধারিত টাকা জমা দেয়ার জন্য বলা হবে হোম প্রজেক্টের সকল মেম্বারগণকে। এই টাকা জমা দেয়ার মাধ্যমে সে নিশ্চিত করবে ২০ জনের মধ্যে থাকার বিষয়টি। যেমন, সকলের জন্য ৬ লাখ করে টাকা এডভান্স দিতে বলা হচ্ছে। তো দেখা যাবে লভ্যাংশ সহ ৩ লাখ প্রতিষ্ঠানে আছে। তাহলে আপনাকে আর মাত্র ৩ লাখ দিতে হবে। আর যদি লভ্যাংশ ও সঞ্চয় সহ মোট ৯০ হাজার দেয়া থাকে তাহলে আপনাকে আরও ৫.১০ লাখ জমা দিতে হবে। এভাবে সকলে এক সমান হতে হবে। ০৩। বাকী যে টাকাটা খরচ হবে সেটি শেয়ার হিসেবে প্রতিষ্ঠান গ্রহন করবে। তারপর প্রতিষ্ঠান থেকে প্রজেক্ট মেম্বারগণ কিনে নিবেন মাসিক কিস্তিতে। যেমন, ফ্ল্যাটটি কমপ্লিট করতে মোট খরচ হচ্ছে ১৪ লাখ টাকা। তাহলে এডভান্স ৬ লাখের পর আরও রয়ে গেল ৮ লাখ। প্রতিজন মেম্বারের কাছে এই ৮ লাখ টাকার শেয়ার প্রতিষ্ঠান বিক্রি করবে মেম্বারদের কাছে। কারও কাছে ৯ লাখ কারও কাছে ১২ লাখ। প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থাপনা অনুযায়ী যার কাছ থেকে যত রাখার প্রয়োজন মনে করে।
এই টাকাটা দু ধরনের কিস্তিতে প্রদান করতে হবে। প্রথমত বাড়ি সম্পন্ন হওয়ার পূর্বপর্যন্ত অল্প পরিসরে কিস্তি হবে। তবে ফ্ল্যাট রেডি হওয়ার পর প্রতি মাসে ফ্যাটের স্বাভাবিক ভাড়ার কমপক্ষে ১২৫% বা তখন সিদ্ধান্ত হবে কত প্রদান করতে হবে।

বিশেষ জ্ঞাতব্যঃ
০১। বাড়ি করার জন্য প্রতি মাসে কম্পক্ষে ৫ হাজার টাকা জমা দিতে হবে।
০২। বাড়ি করতে কম্পক্ষে ৪ বছরের জন্য সঞ্চয় শুরু করতে হবে, তারপর প্ল্যানিং অনুযায়ী চলবে।
০৩। প্রতি ২০ জনে একটি করে হোম প্রজেক্ট হবে।
০৪। প্রতিটি প্রকেক্টের একটি নাম থাকবে।

এই প্রকল্পের কমন প্রশ্ন

“স্বপ্নের বাড়ী” প্রকল্পে সঞ্চয় করুন, কর্তৃপক্ষদের সাথে কথা বলুন।

এটা নিশ্চিত বলা যাচ্ছে না আপাতত, সদস্যদের উপর নির্ভর করবে। প্রতিটি প্রজেক্ট যেহেতু ২০ জনের। হোম প্রজেক্টে প